ঈদে বাসার নিরাপত্তায় করণীয় বরাবরই
ঈদে ফাঁকা হয়ে যায় রাজধানী। অনেকেই এ সময় বাসার নিরাপত্তা নিয়ে
দুশ্চিন্তায় থাকেন। বাড়ি যাওয়ার আগে করণীয় জেনে নিন। পরামর্শ দিয়েছেন
নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এলিট ফোর্সের ম্যানেজার (অপারেশন) মাজহারুল ইসলাম
*ঈদে বাসা ছাড়ার আগে সব দরজা-জানালা ঠিকভাবে বন্ধ করে তালাবদ্ধ করুন। প্রয়োজনে একাধিক তালা ব্যবহার করুন।
*জানালার কাচ ভাঙা বা লকে সমস্যা থাকলে যাওয়ার আগেই মেরামত করিয়ে নিন।
*বাসা নিচতলায় হলে ভেন্টিলেশন জানালাটিও বন্ধ করুন।
*বাসার ছাদের গেট বন্ধ রাখুন। অনেক সময় অন্য ভবন থেকে ছাদ দিয়ে চোর নিচে নেমে আসতে পারে। বাসার আশপাশে এমন কোনো জিনিস, যেমন_মই, দড়ি ইত্যাদি রাখা উচিত নয়। তাহলে চোর ওপরে ওঠার কাজে ব্যবহার করতে পারে।
*অনেক বাসার ভেতরে ঝলমলে আলো থাকলেও বাইরে থাকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। তাই রাতে বাসার চারপাশ আলোকিত রাখার ব্যবস্থা করুন, যাতে অপরিচিত কেউ এলে সহজেই নজরে পড়ে।
*বাসা বা ফ্ল্যাটে সিসিটিভি থাকলেও অনেক সময়ই তা নষ্ট থাকে। তাই ঈদের আগে সেটি সক্রিয় করে নিন। সম্ভব হলে দরজায় নিরাপত্তা অ্যালার্মযুক্ত তালা ব্যবহার করুন।
*মূল্যবান সামগ্রী ও দলিল সযত্নে রেখে তালাবদ্ধ করুন বা প্রয়োজনে ব্যাংক লকারের সাহায্য নিন।
*আপনার যে প্রতিবেশী ঢাকায় অবস্থান করবেন, তাঁকে বাসার প্রতি নজর রাখতে অনুরোধ করুন এবং তাঁর সঙ্গে নিয়মিত ফোনে যোগাযোগ রাখুন।
*কোনো আত্মীয়স্বজন আশপাশে থাকলে তাঁকে বাসায় এসে মাঝেমধ্যে দেখে যেতেও বলতে পারেন।
*নতুন কাজের লোক বা নিরাপত্তাকর্মীর বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে রাখুন।
*গাড়ি গ্যারেজে রেখে গেলে এর কাগজপত্র সরিয়ে রাখা ভালো। গ্যারেজের দরজা ঠিক আছে কি না পরীক্ষা করুন। গাড়ির যন্ত্রাংশ চুরি রোধে গার্ডকে সতর্ক করাসহ গাড়ি চুরি রোধে অটোমেটিক অ্যালার্ম, স্টিয়ারিং লক ও জিপিএস ব্যবহার করা যেতে পারে।
*বাসার গার্ডকে সতর্ক করে যান, যেন অপরিচিত কাউকে অনুমতি ছাড়া ঢুকতে না দেন। আর নিজে বাসায় থাকলে অপরিচিত কাউকে বাসার আশপাশে উদ্দেশ্যহীন ঘুরতে দেখলে তো পরিচয় জানতে চাইবেনই।
*ভাড়াটেরা অবশ্যই বাসার মালিককে জানিয়ে ঈদে বাড়ি যাবেন। প্রয়োজনে বাড়িওয়ালাকে একটু বিশেষভাবে ঈদের কয়েকটি দিন পাহারার ব্যবস্থা করতে বলুন। আপনি নিজেই বাড়িওয়ালা হলে অবশ্যই দারোয়ানকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে যাবেন।
*বাসা ত্যাগের আগে লাইট, ফ্যান, অন্যান্য ইলেকট্রিক লাইন, পানির ট্যাপ ও গ্যাসের চুলা বন্ধ আছে কি না নিশ্চিত হোন।
*মহল্লা বা বাসার সামনে অপরিচিত কাউকে ঘোরাফেরা করতে দেখলে বা এলাকায় অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে দ্রুত নিকটস্থ পুলিশ ফাঁড়ি বা থানায় খবর দিন। এ জন্য পুলিশসহ জরুরি সেবা প্রদানকারী সংস্থার ফোন নম্বর সংগ্রহে রাখুন। Source: http://www.kalerkantho.com
*জানালার কাচ ভাঙা বা লকে সমস্যা থাকলে যাওয়ার আগেই মেরামত করিয়ে নিন।
*বাসা নিচতলায় হলে ভেন্টিলেশন জানালাটিও বন্ধ করুন।
*বাসার ছাদের গেট বন্ধ রাখুন। অনেক সময় অন্য ভবন থেকে ছাদ দিয়ে চোর নিচে নেমে আসতে পারে। বাসার আশপাশে এমন কোনো জিনিস, যেমন_মই, দড়ি ইত্যাদি রাখা উচিত নয়। তাহলে চোর ওপরে ওঠার কাজে ব্যবহার করতে পারে।
*অনেক বাসার ভেতরে ঝলমলে আলো থাকলেও বাইরে থাকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। তাই রাতে বাসার চারপাশ আলোকিত রাখার ব্যবস্থা করুন, যাতে অপরিচিত কেউ এলে সহজেই নজরে পড়ে।
*বাসা বা ফ্ল্যাটে সিসিটিভি থাকলেও অনেক সময়ই তা নষ্ট থাকে। তাই ঈদের আগে সেটি সক্রিয় করে নিন। সম্ভব হলে দরজায় নিরাপত্তা অ্যালার্মযুক্ত তালা ব্যবহার করুন।
*মূল্যবান সামগ্রী ও দলিল সযত্নে রেখে তালাবদ্ধ করুন বা প্রয়োজনে ব্যাংক লকারের সাহায্য নিন।
*আপনার যে প্রতিবেশী ঢাকায় অবস্থান করবেন, তাঁকে বাসার প্রতি নজর রাখতে অনুরোধ করুন এবং তাঁর সঙ্গে নিয়মিত ফোনে যোগাযোগ রাখুন।
*কোনো আত্মীয়স্বজন আশপাশে থাকলে তাঁকে বাসায় এসে মাঝেমধ্যে দেখে যেতেও বলতে পারেন।
*নতুন কাজের লোক বা নিরাপত্তাকর্মীর বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে রাখুন।
*গাড়ি গ্যারেজে রেখে গেলে এর কাগজপত্র সরিয়ে রাখা ভালো। গ্যারেজের দরজা ঠিক আছে কি না পরীক্ষা করুন। গাড়ির যন্ত্রাংশ চুরি রোধে গার্ডকে সতর্ক করাসহ গাড়ি চুরি রোধে অটোমেটিক অ্যালার্ম, স্টিয়ারিং লক ও জিপিএস ব্যবহার করা যেতে পারে।
*বাসার গার্ডকে সতর্ক করে যান, যেন অপরিচিত কাউকে অনুমতি ছাড়া ঢুকতে না দেন। আর নিজে বাসায় থাকলে অপরিচিত কাউকে বাসার আশপাশে উদ্দেশ্যহীন ঘুরতে দেখলে তো পরিচয় জানতে চাইবেনই।
*ভাড়াটেরা অবশ্যই বাসার মালিককে জানিয়ে ঈদে বাড়ি যাবেন। প্রয়োজনে বাড়িওয়ালাকে একটু বিশেষভাবে ঈদের কয়েকটি দিন পাহারার ব্যবস্থা করতে বলুন। আপনি নিজেই বাড়িওয়ালা হলে অবশ্যই দারোয়ানকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে যাবেন।
*বাসা ত্যাগের আগে লাইট, ফ্যান, অন্যান্য ইলেকট্রিক লাইন, পানির ট্যাপ ও গ্যাসের চুলা বন্ধ আছে কি না নিশ্চিত হোন।
*মহল্লা বা বাসার সামনে অপরিচিত কাউকে ঘোরাফেরা করতে দেখলে বা এলাকায় অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে দ্রুত নিকটস্থ পুলিশ ফাঁড়ি বা থানায় খবর দিন। এ জন্য পুলিশসহ জরুরি সেবা প্রদানকারী সংস্থার ফোন নম্বর সংগ্রহে রাখুন। Source: http://www.kalerkantho.com
No comments:
Post a Comment